আসন্ন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে ক্রমে পারদ চড়ছে। মিশা সওদাগর ও জায়েদ খান প্যানেল বেশ কিছু চমক দেখাবে- এমনটাই জানিয়েছিলেন বর্তমান সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান। তবে চমক হিসেবে মৌসুমীর নাম প্রকাশ হয়ে যায়। পরবর্তী সময়ে শাবনাজ-নাঈমের নাম জানা যায়।
এই তিনজনই কার্যকরী সদস্য হিসেবে নির্বাচন করবেন এমনটাই জানা গিয়েছিল। তবে শেষ পর্যন্ত শাবনাজ ও নাঈম নিজেরা নির্বাচন করছেন না বলে জানান। জায়েদ খান প্যানেলে এই মুহূর্তে শেষ চমকটা অপেক্ষা করছে আর তা হলো- এবারের নির্বাচনে অনন্ত জলিলকে নিজেদের প্যানেলে নির্বাচন করানোর আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন। তবে সেটা আর হয়নি। ইতোমধ্যে মিশা-জায়েদ খান প্যানেল ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
বুধবার কালের কণ্ঠ অনলাইন ভার্সনে ‘জায়েদ খানের শেষ চমক অনন্ত জলিল!’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। এর পরেই অনন্ত জলিল নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেন।
আজ বুধবার নিজের ফেসবুকে বলেন, ‘আসসালামু আলাইকুম, শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে আমি আমার অবস্থান পরিষ্কার করতে চাই! শিল্পীদের পাশে আমি ছিলাম, আছি; থাকব।
নির্বাচন নিয়ে বলেন, ‘তবে কোনো ধরনের নির্বাচনের সঙ্গে আমি জড়িত থাকব না। হোক সেটি শিল্পী সমিতির নির্বাচন অথবা রাজনৈতিক নির্বাচন। আমি আমার গার্মেন্টসের ব্যবসা নিয়ে অনেক ব্যস্ত থাকি। সবাইকে ধন্যবাদ। অনন্ত জলিল।’
এবার নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন অভিনেতা পীরজাদা হারুন। তাঁর সঙ্গে থাকবেন বি এইচ নিশান ও বজলুর রাশীদ চৌধুরী। আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যানের ভূমিকায় দেখা যাবে পরিচালক সোহানুর রহমান সোহানকে। এই বোর্ডের সদস্য হিসেবে আছেন মোহাম্মদ হোসেন জেমী ও মোহাম্মদ হোসেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।